ঘরে আগুন লাগার দুইদিন পরে প্রেমেব্যর্থ হয়ে প্রেমিকের নামে মামলা


এমরান হোসেন লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধ:
লক্ষীপুর জেলা রায়পুর থানা কুচিয়মারা চরবংশী খাসেরহাট সরদার বাড়ির ময়না বেগমের ঘরে।এই নিয়ে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সি আর মামলা দায়ের করা হয়।ঘটনা দিন তারিখ ও সময় ১৫/১১/২০২২ইং রোজ মঙ্গলবার দিবাগত রাত ০.১১ টার সময়। ময়না বেগম তার সন্তান দের নিয়ে প্রতিদিনের মতো রাতে ঘুমাতে গেলে অন্যায় উল্লেখিত ঘটনাস্থলে আসিয়া পেট্রোল দিয়ে ময়না বেগর স্বামীর দোচালা টিনের একই সাথে সংযুক্ত বসত ও পাক ঘরে পেট্রোল ছিটাইয়া আগুন দিয়ে জ্বালাইয়া দিলে সম্পূর্ণ ঘরটি পুড়িয়া ছাঁই হইয়ে যায়।ময়না বেগম আগুন জ্বলতে দেখে সন্তানদেরকে নিয়ে বসত ঘর হইতে দ্রুত বাহির বাইয়া আসামিকে দেখিয়া স্বর চিৎকার দিলে আসামী দৌড়াইয়া পালাইয়া যায়। ময়না বেগর কাছে জানতে চাইলে আসামি তখন কোথায় ছিল কি অবস্থা ছিল সে উত্তরে ময়না বেগম বলে আমার এখন মনে নাই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার এক মুরুব্বী কে প্রশ্ন করলে উনি বলে মামলা করে এসে আমাকে বলে আপনাকে সাক্ষী দিয়েছি আমি এটাই জানি।এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে তাহারা বলে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের স্যুৎপাত করতে পারে। গোপন সূত্রে জানা যায় ময়না বেগমের ছোটভাই রায়হানের সাথে খোরশেদ আলমের বন্ধুত্ব সম্পর্ক হয়। এ সুবাদে রায়হান খোরশেদ আলমকে বাড়িতে দাওয়াত দেয়।তখন খোরসেদ আলম রায়হানদের বাড়িতে যায়। এবং তাদের ফ্যামিলির সাথে সুসম্পর্কগড়ে তুলে।এর কিছুদিনের মধ্যে ময়না বেগম এবং খোরশেদ আলমের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। খোরশেদ আলম যখন জানতে পারে ময়না বেগম বিবাহিত, তখন খোরশেদ, ময়না বেগম কে বলে আমি তোমার সাথে সম্পর্ক রাখবো না, তোমার স্বামী আছে সংসার আছে। এ নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে তর্ক বিতর্ক হয়। এরপর ময়না বেগম খোরশেদের বাড়িতে এসে খোরশেদ কে এবং তার ফ্যামিলিকে দেখাবে বলে হুমকি দুমকি দিয়ে যায়। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে জানা যায় খোরশেদ ভালো ছেলে তার কোন খারাপ রেকর্ড এলাকাত নেই।কাজ করে বাবা-মায়ের সংসার চালাই। খোরসেদের কাছে জানতে চাইলে খোরশেদ বলে আমি আগুন লাগার ব্যাপারে কিছু জানি না।আমাকে অযথা পাসানোর চেষ্টা চলছে।এই ব্যাপারে রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিপন বড়ুয়া বলেন, আদালতের আদেশ হাতে পেলে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।
মামলা দায়ের করা হয়।ঘটনা দিন তারিখ ও সময় ১৫/১১/২০২২ইং রোজ মঙ্গলবার দিবাগত রাত ০.১১ টার সময়। ময়না বেগম তার সন্তান দের নিয়ে প্রতিদিনের মতো রাতে ঘুমাতে গেলে অন্যায় উল্লেখিত ঘটনাস্থলে আসিয়া পেট্রোল দিয়ে ময়না বেগর স্বামীর দোচালা টিনের একই সাথে সংযুক্ত বসত ও পাক ঘরে পেট্রোল ছিটাইয়া আগুন দিয়ে জ্বালাইয়া দিলে সম্পূর্ণ ঘরটি পুড়িয়া ছাঁই হইয়ে যায়।ময়না বেগম আগুন জ্বলতে দেখে সন্তানদেরকে নিয়ে বসত ঘর হইতে দ্রুত বাহির বাইয়া আসামিকে দেখিয়া স্বর চিৎকার দিলে আসামী দৌড়াইয়া পালাইয়া যায়। ময়না বেগর কাছে জানতে চাইলে আসামি তখন কোথায় ছিল কি অবস্থা ছিল সে উত্তরে ময়না বেগম বলে আমার এখন মনে নাই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার এক মুরুব্বী কে প্রশ্ন করলে উনি বলে মামলা করে এসে আমাকে বলে আপনাকে সাক্ষী দিয়েছি আমি এটাই জানি।এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে তাহারা বলে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের স্যুৎপাত করতে পারে। গোপন সূত্রে জানা যায় ময়না বেগমের ছোটভাই রায়হানের সাথে খোরশেদ আলমের বন্ধুত্ব সম্পর্ক হয়। এ সুবাদে রায়হান খোরশেদ আলমকে বাড়িতে দাওয়াত দেয়।তখন খোরসেদ আলম রায়হানদের বাড়িতে যায়। এবং তাদের ফ্যামিলির সাথে সুসম্পর্কগড়ে তুলে।এর কিছুদিনের মধ্যে ময়না বেগম এবং খোরশেদ আলমের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। খোরশেদ আলম যখন জানতে পারে ময়না বেগম বিবাহিত, তখন খোরশেদ, ময়না বেগম কে বলে আমি তোমার সাথে সম্পর্ক রাখবো না, তোমার স্বামী আছে সংসার আছে। এ নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে তর্ক বিতর্ক হয়। এরপর ময়না বেগম খোরশেদের বাড়িতে এসে খোরশেদ কে এবং তার ফ্যামিলিকে দেখাবে বলে হুমকি দুমকি দিয়ে যায়। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে জানা যায় খোরশেদ ভালো ছেলে তার কোন খারাপ রেকর্ড এলাকাত নেই।কাজ করে বাবা-মায়ের সংসার চালাই। খুরসেদের কাছে জানতে চাইলে খোরশেদ বলে আমি আগুন লাগার ব্যাপারে কিছু জানি না।আমাকে অযথা পাসানোর চেষ্টা চলছে।এই ব্যাপারে রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিপন বড়ুয়া বলেন, আদালতের আদেশ হাতে পেলে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।