

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
“ঘুমধুমের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কর্তৃক সহকারী শিক্ষক লাঞ্ছিত” এমন বিভ্রান্ত কং স্টেট্যাসটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক ফেইবুক আইডিতে প্রকাশ করাহলে আমার দৃষ্টি গোচর হয়। যা আদৌ সত্য নয় এসব বিভ্রান্ত কর স্টেট্যাসের বিরুদ্ধে আমি যোর প্রতিবাদ ও তিব্র নিন্দা প্রকাশ করছি।
ব্যাখ্যা: ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের তত্বাবধানে থাকা খাস জমিনের উপর তুমব্রু বাজারে ৪০ শতকের ২৫২৭ ও ২৫৭৭ দাগের একটি পুকুর আছে ঐ পুকুরের এক পাশে বিগত ২৫ বছর ধরে একাধিক ব্যক্তিরা সরকারকে রাজস্ব দিয়ে বিভিন্ন দোকান করে আসছে। এমত অবস্থায় হঠাৎ করে তুমব্রু সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হামিদুল হক উক্ত খাস জমিনের উপর থাকা পুকুরটি নিজের বলে দাবী করে আসছে যা সত্য নয়। তিনি ঐ পুকুরকে নিজের বলে বিভিন্ন সময় দাবী করে দখল করতে আসলে দোকানদাররা আদালতে সহকারী শিক্ষক হামিদুল হক’কে আসামী করে আদালতে মামলা করেন যা বর্তমানে চলমান আছে। বিগত ৬ মে মামলার আসামী হামিদুল হক ফের পুকুর দখল করতে আসলে দোকানদাররা নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অভিযোগ করেন। এরই মধ্যে বিগত ৭ মে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় বৈঠক হয় ঐ বৈঠকে উভয় পক্ষে বনিবনা না হওয়ায় যার যার মত চলে আসি আমরা যা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ওসি মহোদয় অবগত আছেন। পরবর্তিতে অভিযুক্ত হামিদুল হক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কৃত লাঞ্চিত বলে গুজব ছড়ায় যা হাস্যকর ও উদ্দেশ্য মুলক ষড়যন্ত্রের সামিল। আমি প্রশাসন ও সুশিল সমাজের কাছে এসব গুজবে কান না দেওয়ার আহবান জানাচ্ছি।
“প্রতিবাদকারী”
দিল মোহাম্মদ ভুট্রো
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান
৩নং ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ।