নিজিস্ব প্রতিনিধিঃ
পুলিশ ই – জনতা, জনতাই পুলিশ এ প্রতিপাদ্য, স্লোগানে দূর বার গতিতে এগিয়ে চলেছে যশোরের পুলিশ প্রশাসন। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে যশোর পুলিশ সুপার আশরাফ হোসেন (পিপিএম) এর সার্বিক দিকনির্দেশনায়, শার্শা, ঝিকরগাছা সহ উক্ত জেলার অন্যান্য উপজেলার সাধারণ মানুষদেরকে আইনি সুদৃষ্টি সেবা পৌঁছে দিচ্ছেন থানা সহ ফাঁড়ি-পুলিশ।
এদিকে সার্কেলে মানুষের মনিকোঠায় দীপ্তিময় আলো ছড়াচ্ছে সহকারী পুলিশ সুপার নাভারন সার্কেল এএসপি জুয়েল ইমরান। বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনী’র সত্যিকারের জনবান্ধব ও গর্বিত সদস্যের মধ্যে যার নাম এ দুই উপজেলার মানুষের মাঝে নিষ্ঠার সাথে সেবা দিয়ে আস্থা অর্জন করে বাংলাদেশ পুলিশকে নিয়ে গর্ব করার মত কর্ম পরিচালনা করছেন। একজন সৎ, দক্ষ ও মানবিক অফিসার হিসেবে ইতোমধ্যে যিনি মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
জনগণের সেবকের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়ে তিনি পুলিশ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের নেতিবাচক ধারণাই পাল্টে দিয়েছেন। অত্যাচারিত, অবহেলিত আর নিগৃহীত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়ে সকলের আস্থা ও বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু হয়েছেন। নিরলস পরিশ্রম ও সততার মাধ্যমে নিজের পেশাগত দায়িত্ব পালন করে তিনি নিজেকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়।
মানবসেবায় নিজেকে ব্রতী করেছেন মহৎপ্রাণ এই পুলিশ কর্মকর্তা । এছাড়া সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে সমান চোখে সবসময় আইনি ও পুলিশি সেবা দিয়ে তিনি নিষ্ঠা ও সততার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মাদকবিরোধী অভিযানেও ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছেন তিনি ইতিমধ্যে। চৌকস এই পুলিশ কর্মকর্তার দক্ষতায় বেড়েছে পুলিশের কর্মদক্ষতা। চলমান করোনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় পাশে দাঁড়িয়েছেন সাধারণ মানুষের।
নানা সামাজিক কর্মকান্ডেও অগ্রভাগে থাকেন তিনি।
যশোর জেলার দুইটি থানাতে রাত দিন জীবনের ঝুকি নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ছুটে চলেছেন তিনি।
এলাকাবাসী জানান, যশোর জেলার পুলিশ সুপার আশরাফ হোসেন, ( পিপিএম ) এবং সহকারী পুলিশ সুপার নাভারণ সার্কেল এএসপি জুয়েল ইমরানের কাছে সাধারণ মানুষ যেমনটা আশা করেন। ( সৎ নিষ্ঠাবান এ দুজন অফিসার) ঠিক তেমনই, মানুষের মনের ভিতরে অল্প সময়ে বিশ্বাস অর্জন করে সুখে দু:খে মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
মিষ্টভাষী, দায়িত্বশীল ও মানবিক হৃদয়ের অধিকারী জিবনের মায়া ত্যাগ করে। এ মহামারীতেও রাতে দিনে খাবার পৌছে দিয়েছেন মানুষের মাঝে। করোনা ভাইরাসকে ভয় না করে তিনি তার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে যাচ্ছেন। আমরা দেখেছি করোনা ভাইরাস আক্রান্ত সংখ্যা রুখতে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন।
খেটে খাওয়া মানুষের পাশে সবসময় তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। পুলিশ যে জনগণের প্রকৃত বন্ধু তার প্রমান তিনি করে দেখিয়েছেন। ভবিষ্যতেও তার কর্মের মাধ্যমে সাধারণ জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠবেন এটাই আশা করে এ দুই উপজেলাবাসি।
সহকারী পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান বন্ধু সুলভ সৌজন্যময় সাক্ষাতে বলেন, আমি মানুষের মাঝে যতদিন বেচেঁ থাকাবো মানুষের জন্য কাজ করে যাবো। আমার এলাকায় কোন মানুষ না খেয়ে থাকবে না, সরকার সাধারন মাুষের দেখার জন্য আজকে আমাকে সহকারী পুলিশ সুপার করেছেন। আমি যত সময় বেঁচে থাকবো সাধারন মানুষের জন্য কাজ করে যাবো এবং দেশকে মাদক মুক্ত করে যাবো ইনশাআল্লাহ।